Omrito Magic Call
Well Come to Magic Call Service
বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর, ২০১৯
রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০১৭
ম্যাজিক কল সার্ভিস
আপনার দখলে নিতে পারেন পৃথিবীর সব নাম্বার।
বন্ধুর নাম্বার বন্ধুর মোবাইলের স্ক্রিনে দেখিয়ে কল দিয়ে বন্ধুদের কে চমকে দিন । (যেমন আপনি আমার +8801917335104 নাম্বারে কল দিচ্ছেন, আমার মোবাইলের স্ক্রিনে দেখাবে +8801917335104 নাম্বার থেকে ইনকামিং কল) এখন ম্যাজিক কল সার্ভিস এ্যাকটিভ করে বন্ধুদের সাথে মজা করতে থাকুন।
আপনার নাম্বার গোপন করেও সবার সাথে কথা বলতে পারেন।
( কল রিসিভ কারির স্ক্রিনে দেখাবে unknown number )
।
বিস্তারিত জানতে বা ম্যাজিক কল এ্যাকটিভ করতে কল করুন +8801917335104 আরো বিস্তারিত ফেসবুকে ক্লিক করুন
↓
☞
☞ ম্যাজিক কল দেওয়া যেমন ১ , ১০ , ১১১ , ১২১ , ১২৩ , ২২২২ , ৪০০০ , ৫৮৫৮ , ৭৮৯ , ০১৭১১১১২২২২ । ০১৯২২২২২২২২ , ০১৯১৭৩৩৫১০৩ ইত্যাদি আপনার মনের মত নাম্বার বানিয়ে কল দিতে পারবেন।
☞
☞ এর জন্য আলাদা কোন সিম এর প্রয়োজন হবে না। (একটি অ্যাপস এর মাধ্যমেই হবে)
।
(এই বিষয় গুলা অনেকেই বিশ্যাস করে না।
তাই তাদের জন্য বলব মনে কোন সন্দেহ থাকলে কল দিন +8801917335104
আমি আপনার নাম্বারে কল দিয়ে প্রমান দেব)
☞ আপনি চাইলে বিদেশি নাম্বার বানিয়েও কল দিতে পারবেন UK[+4444XXXXXXX] নাম্বার সহ যেকোনো দেশের নাম্বার।
সোমবার, ৫ জুন, ২০১৭
Nice baby lemon eat
https://youtu.be/lmM1rqNN_eE
https://youtu.be/lmM1rqNN_eE
বৃহস্পতিবার, ১১ মে, ২০১৭
বুধবার, ১০ মে, ২০১৭
নারী তোমরা তোমাদের কে প্রদর্শন করো না।
বিড়ালের সামনে মাছ রেখে তারপর বলে-
এই বিড়াল মাছ কিন্তু খাবি না !!তার মানে মেয়েরা (__?__) Open করে হাটবে
আর ছেলেদের বলবে দেখবি না।
শেয়ালে ভরা জঙ্গলে মুরগি কে ছেড়ে দিয়ে
যদি বলে
শেয়াল মুরগি না খেয়ে নিজের মানসিকতা
বদলাতে !!
সেটা কি আদৌ সম্ভব ??
কখনো সম্ভব না। কারণ শেয়ালকে বানানো
হয়েছে মুরগির প্রতি দূর্বলতা দিয়ে।
ঠিক মানুষের উত্তেজনা টা কেও বানানো
হয়েছে বিপরীত লিঙ্গের বিশেষ কিছু
অঙ্গের প্রতি দূর্বতলতা রেখে।
এখন আপনি যদি মানুষের সেই সব বিশেষ অঙ্গ
রাস্তায় দেখিয়ে বেড়ান আর বলেন যে
আপনার উত্তেজনা জেগে উঠতে পারবে না,
নিজের মানসিকতা বদলান।
সেটা কি সম্ভব ??
কখনো না !!
কেনোনা মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছেই এমন
ভাবে। আর মানুষের বিশেষ অঙ্গ গুলা
দেখলেই উত্তেজনা জেগে উঠবে বলেই তো
বলা হয়েছে মানুষ কাপড় পড়তে আর পর্দা
করতে। কিন্তু আপনি সেটা না করে রাস্তায়
খোলা মেলা চলবেন আর বলবেন আপনার
মানসিকতা বদলান !!
এটা পাগলের প্রলাপ ছাড়া কিছুই না।
জৈনক মানবতাবাদীরা বলে থাকে নারীকে
ভোগ্য পণ্য ভাবিয়েন না !! আপনারা
মানসিকতা বদলান। মেয়েদের মেয়ে নয়,
মানুষ ভাবুন।
এগুলা শুনলে আমার চরম হাসি পাই।
আমি বলি নারী দামী জিনিস। তাদের ইজ্জত
অমূল্য। আর এ দামী ও অমূল্য জিনিসটা কে
চোরের হাত থেকে বাঁচাতে দরকার পর্যাপ্ত
নিরাপত্তা ব্যবস্থা। আর সে নিরাপত্তা
নিশ্চিত করে পর্দা।
গরুর হাটে গিয়ে গরুর লাথি খেয়ে যেমন
প্রতিবাদ করার থাকেনা !! একগাদা উশৃঙ্খল
পুরুষের মাঝখানে গিয়ে শ্লীলতাহানির
পরেও তেমনি কোনো নারীর প্রতিবাদ করা
চলেনা।
মনে রাখবেন, পর্দা মানেই পরাধীনতা নয়।
পর্দা মানে নিরাপত্তা।
Copy
শুক্রবার, ৬ মার্চ, ২০১৫
এলার্জিজনিত রোগের চিকিৎসা
এলার্জি বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষের কাছে এক অসহনীয় ব্যাধি। এলার্জিতে হাঁচি থেকে শুরু করে খাদ্য ও ওষুধের ভীষণ প্রতিক্রিয়া ও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে এলার্জি সামান্যতম অসুবিধা করে, আবার কারো ক্ষেত্রে জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে। ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার করছেন? হঠাৎ করে হাঁচি এবং পরে শ্বাসকষ্ট অথবা ফুলের গন্ধ নিচ্ছেন বা গরুর মাংস, চিংড়ি, ইলিশ, গরুর দুধ খেলেই শুরু হলো গা চুলকানি বা চামড়ায় লাল লাল চাকা হয়ে ফুলে ওঠা। এগুলো হলে আপনার এলার্জি আছে ধরে নিতে হবে।
এলার্জি কি? কেন হয় এবং কি করেই বা এড়ানো যায়? তা নিয়ে কিছ আলোচনা করা যাক।
প্রত্যেক মানুষের শরীরে এক একটি প্রতিরোধ ব্যবস্থা বা ইমিউন সিস্টেম থাকে, কোনো কারণে এই ইমিউন সিস্টেমে গোলযোগ দেখা দিলে তখনই এলার্জির বহিঃপ্রকাশ ঘটে।
০ এলার্জি
আমাদের শরীর সবসময়ই ক্ষতিকর বস্তুকে (পরজীবী, ছত্রাক, ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া) প্রতিরোধের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধের চেষ্টা করে। এই প্রচেষ্টাকে রোগ প্রতিরোগ প্রক্রিয়া বা ইমিউন বলে। কিন্তু কখনও কখনও আমাদের শরীর সাধারণত ক্ষতিকর নয় এমন অনেক ধরনের বস্তুকেও ক্ষতিকর ভেবে প্রতিরোধের চেষ্টা করে। সাধারণত ক্ষতিকর নয় এমন সব বস্তুর প্রতি শরীরের এই অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়াকে এলার্জি বলা হয়।
এলার্জি সৃষ্টিকারী বহিরাগত বস্তুগুলোকে এলার্জি উৎপাদক বা এলার্জেন বলা হয়।
০ এলার্জিজনিত প্রধান সমস্যাসমূহ?
এলার্জিজনিত সর্দি বা এলার্জিক রাইনাইটিস
এর উপসর্গ হচ্ছে অনবরত হাঁচি, নাক চুলকানো, নাক দিয়ে পানি পড়া বা নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, কারো কারো চোখ দিয়েও পানি পড়ে এবং চোখ লাল হয়ে যায়।
এলার্জিক রাইনাইটিস দুই ধরনের
সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস : বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে এলার্জিক রাইনাইটিস হলে একে সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস বলা হয়।
পেরিনিয়াল এলার্জিক রাইনাইটিস : সারাবছর ধরে এলার্জিক রাইনাইটিস হলে একে পেরিনিয়াল এলার্জিক রাইনাইটিস বলা হয়।
লক্ষণ ও উপসর্গ-
সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস :
ঘন ঘন হাঁচি নাক দিয়ে পানি পড়া নাসারন্ধ্র বন্ধ হয়ে যাওয়া এছাড়াও অন্যান্য উপসর্গসমূহ চোখ দিয়ে পানি পড়া।
পেরিনিয়াল এলার্জিক রাইনাইটিস :
পেরিনিয়াল এলার্জিক রাইনাইটিসের উপসর্গগুলো সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিসের মতো। কিন্তু এক্ষেত্রে উপসর্গগুলোর তীব্রতা কম হয় এবং স্থায়িতকাল বেশি হয়।
০ এ্যাজমা বা হাঁপানি ঃ
এর উপসর্গ হচ্ছে কাশি, ঘন ঘন শ্বাসের সঙ্গে বাঁশির মতো শব্দ হওয়া বা বুকে চাপ চাপ লাগা, বাচ্চাদের ক্ষেত্রে মাঝে মাঝেই ঠান্ডা লাগা।
এ্যাজমা রোগের প্রধান প্রধান উপসর্গ বা লক্ষণগুলো হলো-
বুকের ভেতর বাঁশির মতো সাই সাই আওয়াজ শ্বাস নিতে ও ছাড়তে কষ্ট, দম খাটো অর্থাৎ ফুসফুস ভরে দম দিতে না পারা ঘনঘন কাশি, বুকে আটসাট বা দম বন্ধ ভাব, রাতে ঘুম থেকে উঠে বসে থাকা।
০ আর্টিকেরিয়া :
আর্টিকেরিয়ার ফলে ত্বকে লালচে ফোলা ফোলা হয় এবং ভীষণ চুলকায়। ত্বকের গভীর স্তরে হলে মুখে, হাত-পা ফুলে যেতে পারে। আর্টিকেরিয়ার ফলে সৃষ্টি ফোলা অংশসমূহ মাত্র কয়েকঘণ্টা স্থায়ী থাকে কিন্তু কখনও কখনও বার বার হয়। যে কোনো বয়সে আর্টিকেরিয়া হতে পারে। তবে স্বল্পস্থায়ী আর্টিকেরিয়া বাচ্চাদের মধ্যে এবং দীর্ঘস্থায়ী আর্টিকেরিয়া বড়দের মধ্যে দেখা যায়।
০ সংস্পর্শজনিত এলার্জিক ত্বক প্রদাহ/এলার্জিক কনটাক্ট ডারমাটাইটিস :
চামড়ার কোথাও কোথাও শুকনো, খসখসে, ছোট ছোট দানার মতো উঠা। বহিঃস্থ উপাদান বা এলার্জেনের সংস্পর্শে ত্বকে হলে তাকে এলার্জিক কনটাক্ট ডারমাটাইটিস বলা হয়।
লক্ষণ ও উপসর্গ :
ত্বকে ছোট ছোট ফোসকা পড়ে ফোসকাগুলো ভেঙ্গে যায় চুয়ে চুয়ে পানি পড়ে ত্বকের বহিরাবরণ উঠে যায় ত্বক লালচে হয়ে এবং চুলকায়, চামড়া ফেটে অাঁশটে হয়।
০ একজিমা :
একজিমা বংশগত চর্মরোগ যার ফলে ত্বক শুস্ক হয়, চুলকায়, অাঁশটে এবং লালচে হয়। খোঁচানোর ফলে ত্বক পুরু হয় ও কখনও কখনও উঠে যায়। এর ফলে ত্বক জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত ত্বক থেকে চুয়ে চুয়ে পানি পড়ে এবং দেখতে ব্রণ আক্রান্ত বলে মনে হয়। এটা সচরাচর বাচ্চাদের মুখে ও ঘাড়ে এবং হাত ও পায়ে বেশি দেখা যায়।
০ এলার্জিক কনজাংটাইভাইটিস :
উপসর্গ : চুলকানো ও চোখ লাল হযে যায়।
০ খাওয়ায় এলার্জি :
উপসর্গ : পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব, বমি হওয়া এবং ডায়রিয়া।
০ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াজনিত এলার্জি :
এটা খুবই মারাত্মক। এলার্জেন শরীরের সংস্পর্শে আসার সঙ্গে সঙ্গে এটা শুরু হয়ে যেতে পারে। নীচে উল্লেখিত উপসর্গগুলো হতে পারে। চামড়া লাল হয়ে ফুলে উঠে ও চুলকায়, শ্বাসকষ্ট, নিঃশ্বাসের সঙ্গে বাঁশির মতো আওয়াজ হয় মূর্ছা যেতে পারে, রক্তচাপ কমে গিয়ে রোগী শকে চলে যেতে পারে।
০ সাধারণ এলার্জি উৎপাদকসমূহ :
মাইট মোল্ড ফলের রেণু বা পরাগ ঠান্ডা এবং শুষ্ক আবহাওয়া, খাদ্যদ্রব্য ঘরের ধুলো ময়লা প্রাণীর পশম এবং চুল পোকা-মাকড়ের কামড় ওষুধসহ কিছু রাসায়নিক দ্রব্যাদি প্রসাধন সামগ্রী উগ্র সুগন্ধি বা তীব্র দুর্গন্ধ।
০ প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা :
এলার্জি বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষের কাছে এক অসহনীয় ব্যাধি। এলার্জিতে হাঁচি থেকে শুরু করে খাদ্য ও ওষুধের ভীষণ প্রতিক্রিয়া ও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে এলার্জি সামান্যতম অসুবিধা করে, আবার কারো ক্ষেত্রে জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে। ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার করছেন? হঠাৎ করে হাঁচি এবং পরে শ্বাসকষ্ট অথবা ফুলের গন্ধ নিচ্ছেন বা গরুর মাংস, চিংড়ি, ইলিশ, গরুর দুধ খেলেই শুরু হলো গা চুলকানি বা চামড়ায় লাল লাল চাকা হয়ে ফুলে ওঠা। এগুলো হলে আপনার এলার্জি আছে ধরে নিতে হবে।
এলার্জি কি? কেন হয় এবং কি করেই বা এড়ানো যায়? তা নিয়ে কিছ আলোচনা করা যাক।
প্রত্যেক মানুষের শরীরে এক একটি প্রতিরোধ ব্যবস্থা বা ইমিউন সিস্টেম থাকে, কোনো কারণে এই ইমিউন সিস্টেমে গোলযোগ দেখা দিলে তখনই এলার্জির বহিঃপ্রকাশ ঘটে।
০ এলার্জি
আমাদের শরীর সবসময়ই ক্ষতিকর বস্তুকে (পরজীবী, ছত্রাক, ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া) প্রতিরোধের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধের চেষ্টা করে। এই প্রচেষ্টাকে রোগ প্রতিরোগ প্রক্রিয়া বা ইমিউন বলে। কিন্তু কখনও কখনও আমাদের শরীর সাধারণত ক্ষতিকর নয় এমন অনেক ধরনের বস্তুকেও ক্ষতিকর ভেবে প্রতিরোধের চেষ্টা করে। সাধারণত ক্ষতিকর নয় এমন সব বস্তুর প্রতি শরীরের এই অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়াকে এলার্জি বলা হয়।
এলার্জি সৃষ্টিকারী বহিরাগত বস্তুগুলোকে এলার্জি উৎপাদক বা এলার্জেন বলা হয়।
০ এলার্জিজনিত প্রধান সমস্যাসমূহ?
এলার্জিজনিত সর্দি বা এলার্জিক রাইনাইটিস
এর উপসর্গ হচ্ছে অনবরত হাঁচি, নাক চুলকানো, নাক দিয়ে পানি পড়া বা নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, কারো কারো চোখ দিয়েও পানি পড়ে এবং চোখ লাল হয়ে যায়।
এলার্জিক রাইনাইটিস দুই ধরনের
সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস : বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে এলার্জিক রাইনাইটিস হলে একে সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস বলা হয়।
পেরিনিয়াল এলার্জিক রাইনাইটিস : সারাবছর ধরে এলার্জিক রাইনাইটিস হলে একে পেরিনিয়াল এলার্জিক রাইনাইটিস বলা হয়।
লক্ষণ ও উপসর্গ-
সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস :
ঘন ঘন হাঁচি নাক দিয়ে পানি পড়া নাসারন্ধ্র বন্ধ হয়ে যাওয়া এছাড়াও অন্যান্য উপসর্গসমূহ চোখ দিয়ে পানি পড়া।
পেরিনিয়াল এলার্জিক রাইনাইটিস :
পেরিনিয়াল এলার্জিক রাইনাইটিসের উপসর্গগুলো সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিসের মতো। কিন্তু এক্ষেত্রে উপসর্গগুলোর তীব্রতা কম হয় এবং স্থায়িতকাল বেশি হয়।
০ এ্যাজমা বা হাঁপানি ঃ
এর উপসর্গ হচ্ছে কাশি, ঘন ঘন শ্বাসের সঙ্গে বাঁশির মতো শব্দ হওয়া বা বুকে চাপ চাপ লাগা, বাচ্চাদের ক্ষেত্রে মাঝে মাঝেই ঠান্ডা লাগা।
এ্যাজমা রোগের প্রধান প্রধান উপসর্গ বা লক্ষণগুলো হলো-
বুকের ভেতর বাঁশির মতো সাই সাই আওয়াজ শ্বাস নিতে ও ছাড়তে কষ্ট, দম খাটো অর্থাৎ ফুসফুস ভরে দম দিতে না পারা ঘনঘন কাশি, বুকে আটসাট বা দম বন্ধ ভাব, রাতে ঘুম থেকে উঠে বসে থাকা।
০ আর্টিকেরিয়া :
আর্টিকেরিয়ার ফলে ত্বকে লালচে ফোলা ফোলা হয় এবং ভীষণ চুলকায়। ত্বকের গভীর স্তরে হলে মুখে, হাত-পা ফুলে যেতে পারে। আর্টিকেরিয়ার ফলে সৃষ্টি ফোলা অংশসমূহ মাত্র কয়েকঘণ্টা স্থায়ী থাকে কিন্তু কখনও কখনও বার বার হয়। যে কোনো বয়সে আর্টিকেরিয়া হতে পারে। তবে স্বল্পস্থায়ী আর্টিকেরিয়া বাচ্চাদের মধ্যে এবং দীর্ঘস্থায়ী আর্টিকেরিয়া বড়দের মধ্যে দেখা যায়।
০ সংস্পর্শজনিত এলার্জিক ত্বক প্রদাহ/এলার্জিক কনটাক্ট ডারমাটাইটিস :
চামড়ার কোথাও কোথাও শুকনো, খসখসে, ছোট ছোট দানার মতো উঠা। বহিঃস্থ উপাদান বা এলার্জেনের সংস্পর্শে ত্বকে হলে তাকে এলার্জিক কনটাক্ট ডারমাটাইটিস বলা হয়।
লক্ষণ ও উপসর্গ :
ত্বকে ছোট ছোট ফোসকা পড়ে ফোসকাগুলো ভেঙ্গে যায় চুয়ে চুয়ে পানি পড়ে ত্বকের বহিরাবরণ উঠে যায় ত্বক লালচে হয়ে এবং চুলকায়, চামড়া ফেটে অাঁশটে হয়।
০ একজিমা :
একজিমা বংশগত চর্মরোগ যার ফলে ত্বক শুস্ক হয়, চুলকায়, অাঁশটে এবং লালচে হয়। খোঁচানোর ফলে ত্বক পুরু হয় ও কখনও কখনও উঠে যায়। এর ফলে ত্বক জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত ত্বক থেকে চুয়ে চুয়ে পানি পড়ে এবং দেখতে ব্রণ আক্রান্ত বলে মনে হয়। এটা সচরাচর বাচ্চাদের মুখে ও ঘাড়ে এবং হাত ও পায়ে বেশি দেখা যায়।
০ এলার্জিক কনজাংটাইভাইটিস :
উপসর্গ : চুলকানো ও চোখ লাল হযে যায়।
০ খাওয়ায় এলার্জি :
উপসর্গ : পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব, বমি হওয়া এবং ডায়রিয়া।
০ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াজনিত এলার্জি :
এটা খুবই মারাত্মক। এলার্জেন শরীরের সংস্পর্শে আসার সঙ্গে সঙ্গে এটা শুরু হয়ে যেতে পারে। নীচে উল্লেখিত উপসর্গগুলো হতে পারে। চামড়া লাল হয়ে ফুলে উঠে ও চুলকায়, শ্বাসকষ্ট, নিঃশ্বাসের সঙ্গে বাঁশির মতো আওয়াজ হয় মূর্ছা যেতে পারে, রক্তচাপ কমে গিয়ে রোগী শকে চলে যেতে পারে।
০ সাধারণ এলার্জি উৎপাদকসমূহ :
মাইট মোল্ড ফলের রেণু বা পরাগ ঠান্ডা এবং শুষ্ক আবহাওয়া, খাদ্যদ্রব্য ঘরের ধুলো ময়লা প্রাণীর পশম এবং চুল পোকা-মাকড়ের কামড় ওষুধসহ কিছু রাসায়নিক দ্রব্যাদি প্রসাধন সামগ্রী উগ্র সুগন্ধি বা তীব্র দুর্গন্ধ।
০ প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা :
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)